বধির ছাত্রদের ইনডোর গেমস্ কমপ্লেক্স উদ্বোধন করলেন তৈমূর আলম

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

বাংলাদেশ জাতীয় বধির সংস্থার পরিচালিত বধির ছাত্রাবাসে প্রায় ১৫০ জন বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ছাত্রদের মানসিক বিকাশের লক্ষ্যে ২৮ এপ্রিল রবিবার বাংলাদেশ জাতীয় বধির সস্থার সভাপতির উদ্যোগে বধির ছাত্রদের জন্য একটি ইনডোর গেমস্ কমপ্লেক্স উদ্বোধনী করা হয়েছে বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্থার চেয়ারম্যান তৈমূর আলম খন্দকার বধির ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বলেন, সংস্থার বধির ছাত্রাবাসে অবস্থানকারী সকল ছাত্রদের খেলাধুলার মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততা করার জন্য আমি এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। বর্তমানে ক্যারাম, টেবিল ট্যানিস, দাবা চালু সহ টেলিভিশন দেয়া হলো। ভবিষ্যতে চাহিদা মোতাবেক আরো ক্রীড়া সামগ্রী সাংযোজন করা হবে, ইনশআল্লাহ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সহ-সভাপতি মোঃ মাহাবুব রহমান, সহ-সভাপতি শ্যামল চন্দ্র বণিক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফজলে এলাহী খান, ছাত্রাবাস তদারক মোঃ মাসুদুর রহমান ও সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক মোঃ বাবুল মিয়া সহ স্কুলের শিক্ষক/শিক্ষার্থী, অভিভাবকেরা।

আড়াইহাজারে গার্মেন্টস শ্রমিক অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ২৭ এপ্রিল শনিবার রাতে অপহরণ মামলার আসামি মাজহারুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে স্থানীয় কাঁঠালিয়াপাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে ওই এলাকার মোতালিবের ছেলে।

উক্ত মামলায় এনিয়ে তিনজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো। এর আগে এজাহারনামীয় আসামি রাতুল ও আলমগীরকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই মামলার অপর আসামি বড় বিনাইরচর এলাকার আফজালের ছেলে সজিব ও আনোয়ারের ছেলে আরমান এখনো পলাতক রয়েছে।

এখানে উল্লেখ্যযে, চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি উপজেলার প্রভাকরদী এলাকার থেকে চোখ ও মুখ বেঁধে একটি মাইক্রেবাসে করে গার্মেন্ট শ্রমিক শাহআলম ও তার শ্যালক আরিফকে নামে এক অপরহণ করা হয়। সাতদিন আটককে রেখে অপহৃতদের পরিবারের কাছে ৩ লাখ টাকা মুক্তপণের দাবী করে তাদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়।

পরে আরিফ কৌশলে মুক্ত হয়ে পুলিশের হেল্প লাইন ‘৯৯৯’ কল করেন। আড়াইহাজার থানার পুলিশ স্থানীয় ব্রাহ্মন্দী এলাকার আলমগীরের বাড়িতে একটি কক্ষ থেকে অপহৃত শাহআলমকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে। শাহআলম কুমিল্লা জেলার সদরদক্ষিণ থানাধীন লোলবাড়িয়া এলাকার হাফেজ আহম্মেদের ছেলে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আড়াইহাজার থানা পুলিশের এসআই রফিউদৌলা বলেন, মামলার এজাহারনামীয় ৩ আসামিকে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারে পুলিশ সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েছে।

সোনারগাঁয়ে তথ্য প্রযুক্তি লীগ নেতার বিরুদ্ধে হামলা ও চাঁদা দাবির অভিযোগ

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়ে আওয়ামী তথ্য প্রযুক্তি লীগের এক নেতার বিরুদ্ধে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে হামলা ও ভাংচুর চালিয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। মারধর ও লুটপাটেরও অভিযোগ তোলা হয়েছে ওই আওয়ামীলীগ নেতা ও তার লোকজনদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ওই প্রতিষ্ঠানের মালিকপক্ষ।

থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সোনারগাঁও উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের মঙ্গলেরগাঁও বটতলা এলাকায় অবস্থিত এসএসএ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গত ২৬ এপ্রিল শুক্রবার রাতে দাবীকৃত ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়ে না পেয়ে চরগোয়ালদী এলাকার মীরবহরেরকান্দি গ্রামের হাজী রফিকুল ইসলামের ছেলে রানা ওরফে মাসুদ রানা, রাজু মিয়া, রাজিব, মৃত হযরত আলীর ছেলে জলিল, আব্দুল জলিলের ছেলে সজিব ও হাসিব সহ ১০/১২ জন পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্রে-সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হামলা চালায়।

এ সময় সন্ত্রাসীরা প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধীকারী সিরাজুল হক ভূঁইয়ার অফিস ভাংচুর করে এবং অফিসে থাকা তার ছোট ছেলে ফয়সাল ভূঁইয়াকে মারধর করে অফিসের ড্রয়ারে থাকা শ্রমিকদের বিলের নগদ ১লাখ ৮০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এসময় আহত ফয়সালের ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায় বলেও তিনি অভিযোগ করেন।

আহত ফয়সাল ভূঁইয়া অভিযোগ করে বলেন, শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় কাজ শেষে অফিস বন্ধ করছিলাম। এসময় পার্শ্ববর্তী এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ জলিল, রানা আমাদের প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ দিন ধরে চাঁদা দাবী করে আসছিল। তাদের দাবীকৃত চাঁদা না দেয়ায় তারা আমাদের অফিসে হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা আমাকে একা পেয়ে মারধর করে অফিসের আসবাপত্র ভাঙচুর, লুাটপাট করে এবং আমার হাতে থাকা একটি স্বর্নের ব্রেসলেট নিয়ে যায়।

এদিকে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা আসেক আলী ভূঁইয়া বলেন, এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ জলিল, রানা আমার প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ দিন ধরে চাঁদা দাবী করে আসছে। তাদের দাবীকৃত চাঁদা না দেয়ায় শুক্রবার রাতে আমার অফিসে হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা অফিসে আমার ভাতিজা ফয়সালকে একা পেয়ে তাকে মারধর করে অফিসের আসবাপত্র ভাংচুর ও লুটপাট করে। আমি এ ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার দাবী করছি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত আবদুল জলিলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি এ বিষয়ে কিছুই জানি না। এমনকি আমরা কেউই জড়িতও নই। এটা আমাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করতে উক্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক ও তার ছেলেরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাজানো নাটক করেছে। আমি জেলা আওয়ামী তথ্য প্রযুক্তি লীগের আহ্বায়ক। আমি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং স্থানীয় প্রশাসনের নিকট এ ঘটনার সুষ্ঠু ও সঠিক তদন্ত দাবী করছি।

এ বিষয়ে সোনারগাঁ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনির বলেন, এ ব্যাপারে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নারায়ণগঞ্জ বন্দরবাসীর সেবায় নিজেকে উৎস্বর্গ করতে চান পারভীন ওসমান

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের জাতীয়পার্টির নেত্রী পারভীন ওসমান তার প্রয়াত স্বামী নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের চার বারের নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য ও জাতীয়পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসিম ওসমানকে স্মরণ বন্দরবাসীর উদ্দেশ্য করে বলেছেন, নাসিম ওসমান যেমন আল্লাহ ভীরু লোক ছিলেন, তেমনি তিনি সকল ধর্মের লোকজনকেই শ্রদ্ধা করতেন। তার মধ্যে টাকা পয়সার কোন লোভ-লালসা ছিলনা। বন্দরের মানুষের জন্য নাসিম ওসমান ছিলেন নিবেদিত প্রাণ।

২৭ এপ্রিল শনিবার রাতে বন্দরের সোনাকান্দা ঋষিপাড়া সমাজ উন্নয়ণ যুব কমিটির আয়োজনে মন্দিরের উন্নয়ণ কাজের উদ্বোধণ ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পারভীন ওসমান এসব কথা বলেন।

পারভীন ওসমান আরও বলেন, নাসিম ওসমান একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক ছিলেন। ভালবাসতেন নারায়ণগঞ্জ ও বন্দরের সাধারণ জনগণকে। আমার মনে হয় তার জীবদ্দশায় মানুষ তাকে এতো ভালোবাসেনি, যে ভালোবাসা তার অকাল প্রয়ানের ৪ বছর পর দেখেছি। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন যেনো বাকি জীবন আপনাদের সেবায় নিজেকে উৎস্বর্গ করতে পারি।

ঋষিপাড়া সমাজ উন্নয়ণ যুব কমিটির সভাপতি সুজন চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবক ও নাসিম ওসমানের ছেলে আজমেরী ওসমান। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তৃতা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুল হক আজিজ।

অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আজমেরী ওসমানের সহধর্মিনী সাবরিনা ওসমান জয়া, তার ছেলে আলিফ ওসমান, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির নেত্রী ঝুমা রানী, সোনাকান্দা পঞ্চায়েত কমিটির আহ্বায়ক শফিউল্লাহ, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ বন্দর থানা শাখার সভাপতি শংকর দাস, ঋষিপাড়া সমাজ উন্নয়ণ যুব কমিটির সাধারণ সম্পাদক সঞ্জিব দাস, অখিল, কার্ত্তিক দাস, শিখন, তরুণ দাস, বাবুল দাস, দীপক দাস, আদনান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সাইফুল নাহিদ, সাঈদ, যুবরাজ, বলরাম, রিপন, গৌতম, নিবারন, ভারত, সুবল, শ্রীনাথ ও শিপন দাস প্রমূখ।

বন্দর ও সোনারগাঁয়ে ১০ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর ও সোনারগাঁয়ে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১০ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দুটি থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান দিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার করে পুলিশ।

জানাগেছে, নারায়ণগঞ্জের বন্দরে ৩০পিছ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ২মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ১৭ এপ্রিল শনিবার রাতে পৃথক স্থানে অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেপ্তার করা হয়। মাদক ব্যবসায়ীরা হলো- বন্দর থানার চিরাইপাড়া এলাকার মৃত হোসেন মিয়ার ছেলে রফিক ও নবীগঞ্জ এলাকার খলিলুর রহমানের ছেলে মাসুদুর রহমান রিয়াদ।

পুলিশ জানায়, গত ১৭ এপ্রিল শনিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন্দর থানা পুলিশ মাদক অভিযান চালায়। অভিযানে মদনপুর নন্দকানন থেকে বিকেল ৫টায় কামতাল পুলিশ ফাঁড়ীর এসআই মোকলেছুর রহমানের নেতৃত্বে ১০পিছ ইয়াবাসহ রফিককে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়াও নবীগঞ্জ কবরস্থানের সামনে থেকে এসআই হুমায়ুন, এএসআই তৌফিক ও নজরুলের নেতৃত্বে মাদক ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান রিয়াদকে ২০পিছ ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়।

অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁ উপজেলায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে গত ২৭ এপ্রিল শনিবার রাতে ইয়াবাসহ ৮ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সোনারগাঁ থানা পুলিশ।

সোনারগাঁ থানা পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে উপজেলার মোগরাপাড়া চৌরাস্তা ও কাঁচপুর বিসিক এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোমিন, রবিন, মোহাম্মদ আলী, রুবেল, হাবিবুর রহমান, মোঃ ইউসুফ আলী, জুম্মান হোসেন ও জুয়েলকে দেড় শতাধিক ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

পঞ্চগড় শ্বশুরবাড়ী থেকে লাশ হয়ে ফিরলো বন্দরের রাবেয়া

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

শ^শুর বাড়ি পঞ্চগড় জেলা থেকে ফেরার পথে কভার্ডভ্যানের ধাক্কা খেয়ে সড়ক দূর্ঘটনায় লাশ হয়ে ফিরলেন বন্দরের মুছাপুর এলাকার গৃহবধু রাবেয়া আক্তার। গত ১৭ এপ্রিল শনিবার সকাল ১১টায় রংপুর মহাসড়কে শ^শুরবাড়ী থেকে ফেরার পথে এ দূর্ঘটনায় তিনি নিহত হন।

নিহত গৃহবধু রাবেয়া বন্দরের দক্ষিন মুছাপুর এলাকার জসিম উদ্দিনের মেয়ে ও মদনপুরের কেওঢালা এলাকার আলফাজ উদ্দিনের বাড়ীর ভাড়াটিয়া।

জানাগেছে, গত বৃহস্পতিবার সকালে পঞ্চগড় জেলার পানি মাছপুর গ্রামের মাসুদ রানার ছেলে রুবেল নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলার মদনপুরের কেওঢালা এলাকার আলফাজ উদ্দিনের ভাড়াটিয়া বাড়ি থেকে তার স্ত্রী রাবেয়া, ছোট ভাইয়ের স্ত্রী আইরিন, বন্ধু শাহাদাৎসহ ৫/৬জনকে নিয়ে প্রাইভেটকার যোগে তারই এক আত্মীয়ের বিয়ের দাওয়াত দিতে গ্রামের বাড়ি পঞ্চগড়ে যান।

একদিন থাকার পর শনিবার ওই প্রাইভেটকার যোগে ফেরার পথে রংপুর মহাসড়কে একটি ডায়ানষ্টিক সেন্টারের সামনে সজোরে একটি কভার্ডভ্যান প্রাইভেটকারকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। প্রাইভেটকারটি সঙ্গে সঙ্গে উল্টে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই গৃহবধু রাবেয়া নিহত হয় ও প্রাইভেটকারে থাকা চালকসহ সবাই আহত হয়। তাদের সকলকে রংপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আড়াইহাজারে পুলিশের দুই সদস্য অবরুদ্ধ

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজারে ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের লস্করদী এলাকায় একটি গাড়ী সংক্রান্ত অভিযোগে তদন্ত করতে গিয়ে ২৭ এপ্রিল শনিবার রাতে পুলিশের দুই সদস্যকে অবরুদ্ধ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। পুলিশের এএসআই আমিনুল ও কনস্টেবল সাইদুরকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।

স্থানীয় দুই গ্রুপের চরম উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে তারা রোষানলের শিকার হন। গাড়ী নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে উভয় পক্ষের প্রায় ৩ থেকে ৪শত লোক লাঠিসোটা নিয়ে ঝড়ো হয়। পরে আড়াইহাজার থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আক্তার হোসেন ও টহল পুলিশের দায়িত্বে থাকা এসআই নাজমুল সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে পুলিশের দুই সদস্যকে উদ্ধার করেন।

অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা এএসআই আমিনুল বলেন, লস্করদী এলাকার ফারুক ও জাইদুলের মধ্যে একটি পিকআপ গাড়ী নিয়ে দ্বন্দ্ব ছিল। জাইদুল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিলে তিনি তদন্তে যান। পরে অভিযুক্ত ফারুকের কাছে গাড়ীর কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি উপযুক্ত কোন কাগজ দেখাতে পারেনি। এরই মধ্যে দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়ে পড়ে। এ সময় কিছু লোক পুলিশের ওপর অহেতুক চওড়া হয়ে ওঠেন। পরে ওসি স্যার ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। তবে পুলিশের হামলার কোন ঘটনা ঘটেনি।

এদিকে এসআই নাজমুল বলেন, ‘আমি টহল পুলিশের দায়িত্বে ছিলাম। লস্করদী এলাকায় কিছু লোকজনের মধ্যে উত্তেজনার খবর পেয়ে ওসি স্যারকে বিষয়টি অবহিত করলে স্যার আমাকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পরে পুলিশের দুই সদস্যকে অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে তাদের ওপর হামলার কোন ঘটনা ঘটেনি।’

আড়াইহাজার থানা পুলিশের ওসি আক্তার হোসেন বলেন, এএসআই আমিনুল লস্করদী এলাকায় একটি গাড়ী সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্তে গিয়েছিলেন। সেখানে স্থানীয় দুই গ্রুপের মধ্যে হঠ্যাৎ উত্তেজনা দেখা দেয়। পরে পরস্পরের ওপর হামলা করতে ৩ থেকে ৪শত মানুষ ঝড়ো হয়। দুইজন পুলিশ সদস্যের পক্ষে এতো লোককে সামাল দেওয়া সম্ভব ছিল না। খবর পেয়ে আমিসহ আরো বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করি। পরে অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি। সময় পুলিশ হাজির না হলে দুইগ্রুপের লোকজনের মধ্যে হামলার ঘটনা ঘটতে পারতো। তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার কোন ঘটনা ঘটনা ঘটে। পুলিশ সদস্যরা আহত হলেতো তারা চিকিৎসা নিতো।

তিনি আরও বলেন, ‘কিছু লোকের সঙ্গে পুলিশ সদস্যদের ভুলবুঝাবুঝির ঘটনা ঘটে। তবে হামলা হয়নি। এনিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে উল্টো ভুয়া সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এতে উদ্দেশ্যমূলকভাবে পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হয়েছে।’

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলায় কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা দিবস পালন

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা দিবস-২০১৯ উপলক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলায় স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আয়োজনে র‌্যালী ও আলোচনা সভার মাধ্যমে পালিত হয়েছে। ২৮ এপ্রিল রবিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা চত্ত্বর থেকে একটি র‌্যালী বের করা হয়। র‌্যালীটি উপজেলা চত্ত্বর প্রদক্ষিণ করে। পরে উপজেলা মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ^াস ও বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা বারিক।

এ সময় ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম শওকত আলী সহ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ।

নির্বাচনে রাতের অন্ধকারে সিল মারার কথা আওয়ামীলীগ নেতার মুখে!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নির্বাচনে রাতের অন্ধকারে সিল মেরে নির্বাচিত হতে চাননা বলে মন্তব্য করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আবু সুফিয়ান। তিনি বন্দর উপজেল পরিষদের আগামী নির্বাচনে নিজেকে চেয়ারম্যান পদে একজন সম্ভাব্য প্রার্থী দাবি করে বলেছেন, ‘রাতের অন্ধকারে সিল মেরে আমি বিজয়ী হতে চাইনা। যদি আপনারা আমাকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করেন তাহলেই আমি আপনাদের প্রতিনিধি হতে চাই।’ তবে সুফিয়ানের এমন বক্তব্য নিয়ে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। কি কারনে সুফিয়ান রাতের অন্ধকারে সিল মারার কথাটি বলেছেন তা নিয়ে বেশ সমালোচনা শুরু হয়েছে খোদ আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের মাঝে।

২৭ এপ্রিল শনিবার বিকেলে বন্দর থানার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের জিওধরা এলাকায় বন্দর উপজেলা পরিষদের আগামী নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এমন মন্তব্য করেন আবু সুফিয়ান।

একেএম আবু সুফিয়ান আরও বলেন, অর্থ আর প্রাচুর্য আল্লাহ আমাকে যা দিয়েছেন তাতেই আমি সন্তুষ্ট। অর্থের লোভে আমি আপনাদে প্রতিনিধি হতে চাইনা। জনপ্রতিনিধির চেয়ার একটি পবিত্র স্থান। আপনারা দয়া করে কোন অযোগ্য ব্যক্তিকে এই চেয়ারে বসিয়ে স্থানটি অপবিত্র করবেন না। মেয়েকে বিয়ে দেয়ার আগে যেমন ছেলের সর্বত্র যাচাই করেন ঠিক তেমনিভাবে ভোট দেয়ার আগেও তেমন যাচাই করে নিবেন। আমাকে নয়, যোগ্য লোকেই আপনার মূল্যবান ভোটটি দিবেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্দরে ও সিটিকর্পোরেশনের এলাকাগুলোতে দেখুন উন্নয়নের বিরল চিত্র এঁকে রেখেছেন। অথচ সেই তুলনায় ইউনিয়নবাসীর আজ কি অবস্থা! আর এইসব কিছুর কান্ডারি আমাদের মাননীয় মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। তিনি জানেন কিভাবে উন্নয়ন করতে হয়, কোথা থেকে উন্নয়ন পাশ করতে হয়। আমি দীর্ঘদিন তার সাথে আছি। আমি তার থেকেই শিখেছি কিভাবে উন্নয়ন করতে হয়। ইনশাআল্লাহ আপনারা যদি আমাকে দায়িত্ব দেন তাহলে এই এলাকার কোন উন্নয়ই বাকি থাকবে না।’

জিওধরা এলাকার সমাজ সেবকহাজী মোঃখলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- যুবলীগ নেতা মোঃ হিমেল, সমাজ সেবক তাইজুল ইসলাম, মফিজুল ইসলাম, আলম মিয়া, ফারুক আহমেদ, আবু তাহের, বাবুল সরদার, মোঃ কামাল, মজিবুর রহমান, সালাউদ্দিন, দেলোয়ার হোসেন, মোঃ জুলহাস, খাজা মিয়া, রমজান আলী, মামুন, শফিউল্লাহ, মোঃ শরিফ, মোঃ ফয়সাল ও মোতালেব খান প্রমূখ।

এক জয়নালের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে ১২জন শীর্ষ আইনজীবী নেতা!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

জাতীয় পার্টির (এরশাদ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন ওরফে আল জয়নাল একটি চাঁদাবাজি মামলায় কারাগারে রয়েছেন। ২৮ এপ্রিল রবিবার ওই মামলায় পুলিশের চাওয়া রিমান্ড শুনানিতে জয়নালের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে ছিলেন অর্ধশত আইনজীবী, যাদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ আইনজীবী সমিতির শীর্ষ ১২ জন আইনজীবী নেতাও জয়নালের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে ছিলেন। এসব আইনজীবীদের অনেকেই আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয়পার্টি, ন্যাপের রাজনীতিতে জড়িত। এদের মধ্যে আবার আইনজীবী সমিতির সাবেক ৪ জন সভাপতিও লড়েছেন এই রিমান্ড শুনানিতে। তবে আদালত রিমান্ড শুনানি আগামী ২৯ এপ্রিল সোমবার ধার্য্য করেছেন।

আদালত সূত্রে জানাগেছে, রবিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ুন কবির এর আদালতে চাঁদাবাজি মামলায় জয়নালের উপস্থিতিতে রিমান্ড ও জামিন শুনানি হয়। আসামী পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড আবেদন বাতিল ও জামিনের আবেদন করেন। আদালত পুণরায় সোমবার শুনানির জন্য দিন ধার্য্য করেন।

মামলায় আসামি জয়নালের পক্ষে ফাইলিং আইনজীবী হিসেবে লড়ছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক ৪ বারের সভাপতি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু।

অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু ছাড়াও আইনি লড়াইয়ে জয়নালে পক্ষে শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, অ্যাডভোকেট আব্দুল বারী ভূইয়া, অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদ ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, অ্যাডভোকেট সরকার হুমায়ুন কবির, অ্যাডভোকেট হাবিব আল মুজাহিদ পলু, অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম মোল্লা, অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খন্দকার, অ্যাডভোকেট কামরুল আহসান ও অ্যাডভোকেট আওলাদ হোসেন সহ অর্ধশত আইনজীবী।

এদের মধ্যে সাখাওয়াত হোসেন খান নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি। আব্দুল বারী ভুইয়া বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত এবং তিনিও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি। আব্দুর রশিদ ভূঁইয়াও আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও আড়াইহাজার আওয়ামীলীগের সেক্রেটারি। জাকির হোসেন মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিরিত সাবেক সেক্রেটারি। আসাদুজ্জামান আসাদ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও জেলা আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি)।

এছাড়াও সরকার হুমায়ুন কবির মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি। তিনিও আইনজীবী সমিতির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি। হাবিব আল মুজাহিদ পলু আইনজীবী সমিতির সাবেক সেক্রেটারি ও বন্দর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি। খোরশেদ আলম মোল্লা জেলা বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও আড়াইহাজার বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। সেই সঙ্গে তিনি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সেক্রেটারিও। আবদুল মজিদ খন্দকার জেলা জাতীয়পার্টির সদস্য সচিব। কামরুল আহসান সোনারগাঁও উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক এবং আওলাদ হোসেন জেলা ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক।

তবে আইনজীবীরা বলছেন, আইনজীবীরা যে যার যার মতাদর্শে রাজনীতি করতেই পারেন। তবে আইনজীবী হিসেবে তিনি একজন বিচারপ্রার্থীর কেবলমাত্র একজন আইনজীবী আর কিছু নয়। আইনজীবী হিসেবে যে কেউ বিচারপ্রার্থীর পক্ষে আইনি লড়াইয়ে থাকতে পারেন।

জানাগেছে, গত ২৪ এপ্রিল বুধবার নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় দায়েরকৃত ২০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি মামলায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা আল জয়নালকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। স্বর্ণ ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি ফারুক বাদী হয়ে বুধবার সন্ধ্যায় সদর মডেল থানায় জমি সংক্রান্ত ঘটনায় ২০ লাখ টাকা চাঁদাদাবী মামলা করেন।

সদর মডেল থানা পুলিশ ওই মামলার সূত্র ধরে বুধবার দিবাগত রাত সোয়া ১২ টার দিকে নগরীর এসএম মালেহ রোডে জয়নালের নিজ বাড়ির সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

এরপর ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন আহমেদের আদালতে আল জয়নালের জামিন ও রিমান্ড শুনানির আবেদন করা হয়। পরে আদালত ২৮ এপ্রিল রবিবার জামিন ও রিমান্ড শুনানির তারিখ ধার্য্য করে আল জয়নালকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ