‘জাতীয় পার্টির উপজেলা ব্যবস্থা ও ঔষধ নীতি যুগান্তকারী সংস্কারের সুফল ভোগ করছে জনগণ’

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, সমস্ত ষড়যন্ত্র, প্রতিবন্ধকতা ও উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার উপেক্ষা করে জনগণের ভালোবাসা, আবেগ ও উৎসাহে এগিয়ে যাচ্ছে জাতীয় পার্টি।

১০ অক্টোবর রবিবার সকালে তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে জাতীয় পার্টির নবনিযুক্ত মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপিকে জাতীয় পার্টির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে তিনি একথা।

এসময় তিনি আরো বলেন, দেশে চাকরীর ক্ষেত্র ও সুযোগ তৈরি হচ্ছে না। জনগণ জীবিকার প্রয়োজনে পাহাড়, মরুভুমি, সমুদ্র, জঙ্গল পাড়ি দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশ ত্যাগের চেষ্টা করছে। মেগা উন্নয়নের সুফল জনগণ পাচ্ছে না। প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের কথা বলা হলেও দূর্নীতির কারণে এর সুফল লুন্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু জাতীয় পার্টির উন্নয়নের সুফল জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছেছিল। জাতীয় পার্টির উপজেলা ব্যবস্থা ও ঔষধ নীতি প্রভৃতি যুগান্তকারী সংস্কারের সুফল জনগণ ভোগ করছে।

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, জনগণের কাছে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীদের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল রাখতে হবে। নেতাকে লোভের উর্ধে উঠে কাজ করতে হবে। জনগণের কাছে নন্দিত নেতা হতে হবে, নিন্দিত নয়। দলের ভিতরে বিভেদ- বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।

মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু তার শুভেচ্ছা বক্তব্যে বলেন, দলের ত্যাগি, মেধাবী, কর্মঠ ও নিবেদিত প্রাণ নেতাকর্মীদের সমন্বয়ে জাতীয় পার্টিকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের উপযোগী শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে তৈরী করা হবে। তিনি চেয়ারম্যানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে দলের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার অঙ্গীকার করেন। তিনি নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়ে সকল সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করেন।

এছাড়া অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, এটিইউ তাজ রহমান, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, এমপি লিয়াকত হোসেন খোকা, জহিরুল ইসলাম জহির, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যদের মধ্যে হেনা খান পন্নি, লিয়াকত আলী খান, ভাইস চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ওমর, শফিউল্লাহ শফি, এইচ এম শাহরিয়ার আসিফ, যুগ্ম মহাসচিব মো. বেলাল হোসেন।

উপস্থিত ছিলেন -প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল কাশেম, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, উপদেষ্টা ড. নুরুল আজহার শামীম, মনিরুল ইসলাম মিলন, প্রফেসর গোলাম মোস্তফা, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান খান, নিগার সুলতানা রানী, আমিনুল ইসলাম ঝন্টু, শফিকুল ইসলাম শফিক, আহমেদ শফি রুবেল, যুগ্ম মহাসচিব জসিম ভূঁইয়া, ফখরুল আহসান শাহজাদা, একেএম আশরাফুজ্জামান খান, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সাংগঠনিক সম্পাদক এনাম জয়নাল আবেদিন, আনোয়ার হোসেন তোতা, , শাহজাহান মনসুর, সাফইফুদ্দিন খালেদ, সৈয়দ ইফতেকার আহসান হাসান, মাখন সরকার, সুমন আশরাফ, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য সুলতান মাহমুদ, এমএ রাজ্জাক খান, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আহাদ চৌধুরী শাহীন, গোলাম মোস্তফা, এসএম আল জুবায়ের, মিজানুর রহমান মিজান, জামাল উদ্দিন, এডভোকেট ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ, যুগ্ম সম্পাদকমন্ডলী তিতাস মোস্তফা, আজহার সরকার, জাকির হোসেন মৃধা, শারমিন পারভিন লিজা, নুরুল ইসলাম নুরু, আব্দুস সাত্তার গালিব, মামুনুর রহিম সুমন, সমরেশ মন্ডল মানিক, এসএম পারভেজ, ডা. সেলিমা খান, আক্তারুজ্জামান খান, মীর শামসুল আলম লিপটন, কেন্দ্রীয় নেতা মনিরুজ্জামান টিটো, সাজ্জাদ পারভেজ, ওহিদুর রহমান ওহিদ, সাইফুল ইসলাম সেলিম, আবু সাঈদ স্বপন, শেখ সরোয়ার হোসেন, আলমগীর হোসেন, হুমায়ুন কবির শাওন, ফারুক শেঠ, সোলায়মান সামি, মিথিলা রওয়াজা, রীনা আক্তার তুলি, হাজী লিটন, জাহাঙ্গীর আলম, সাইফুল ইসলাম শোভন, ইঞ্জি এলাহান উদ্দিন, মো. নুরুজ্জামান, জাকির হোসেন খান, হারুন মাতুব্বর, তরুন পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোড়ল জিয়াউর রহমান, ছাত্র সমাজ সভাপতি ইব্রাহিম খান জুয়েল ও সাধারণ সম্পাদক আল মামুন।