করোনামুক্ত হলেন নারায়ণগঞ্জের খন্দকার পরিবার

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

করোনা উপসর্গ নিয়ে ও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করা ব্যক্তিদের লাশ যখন ঘন্টার পর ঘন্টা মাটিতে ঘরে কিংবা বাড়ির সামনে পড়ে থাকলেও এগিয়ে আসেনি তখন এসব লাশ দাফনে এগিয়ে এসে দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।

৭০টি লাশ তার নেতৃত্বে একটি স্বেচ্ছাসেবক টিম দাফন করেছে। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের আপন ছোট ভাই। লাশ দাফন করতে গিয়ে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন খোরশেদ। সেই সঙ্গে তার স্ত্রী আফরোজা খন্দকার লুনাও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন। তাকে গুরুত্বর অবস্থায় এ্যাপোলো হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

এদিকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তৈমূর আলম খন্দকারের জৈষ্ঠ্য কন্যা ব্যারিস্টার মার-ই-য়াম খন্দকারও। সেই সঙ্গে শারীরিক অসুস্থ্যতায় রয়েছেন তৈমূর আলম খন্দকার। দীর্ঘদিনের চিকিৎসায় তাদের সকলের রিপোর্টে পরবর্তীতে নেগিটিভ আসে। বর্তমানে নারায়ণগঞ্জের খন্দকার পরিবার করোনা ভাইরাস মুক্ত রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তৈমূর আলম খন্দকারের একান্ত সহকারী জেলা যুবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক তুহিন পারভেজ আলাল।

করোনামুক্ত হয়ে অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের পরিবারের জন্য যারা মসজিদে দোয়া করিয়েছেন, নামাজ পড়ে দোয়া করেছেন, রোজা রেখেছেন তাদের সকলের এবং নারায়ণগঞ্জবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তৈমূর আলম খন্দকার।