সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানার সন্ত্রাস বিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও সোনারগাঁও উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুর রহমান স্বপনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাসেল রানা ও নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. নাছির উদ্দিন।
১৫ নভেম্বর রবিবার এক বিবৃতিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক রাসেল রানা ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম সম্পাদক মো. নাছির উদ্দিন জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও সোনারগাঁও উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুর রহমান স্বপনের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
বিবৃতিতে তারা বলেন, মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা দিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের দমন করা যাবে। এই সরকারের পতনের ঘন্টা বাজতে শুরু হয়ে গেছে। অচিরেই বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ডাকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারের পতন ঘটবে ইনশাআল্লাহ।
প্রসঙ্গত, গত (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) আমিনুর রহমান আমান বাদী হয়ে ২০০৯ সালের সন্ত্রাস বিরোধী আইনে সহিদুর রহমান স্বপনকে প্রধান আসামী করে ১০১ জনের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলার বাকী আসামীরা হলেন, বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান দিপু ভুইয়া, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন, ছাত্রদল নেতা দুলাল আহমেদ, জেলা যুবদল যুগ্ম সম্পাদক আরিফুজ্জামান ইমন, রূপগঞ্জ যুবদলের আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন, সজীব, নারায়ণগঞ্জ যুবদল নেতা দুলাল, সারোয়ার হোসেন রাজীব, আবু বক্কর, নয়ন, রাশিদুল হক ও গনির নাম উল্লেখ্য করে ৮০-৯০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, মোস্তাফিজুর রহমান ভূইয়া দিপুর প্ররাচনায় বিদেশে অবস্থানরত তাদের দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাথে ল্যাপটপ প্রজেক্টরের মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী অপরাধ সংগঠনের উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলক সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করার লক্ষ্যে শলা পরামর্শ করিতেছে। গোপন সংবাদে এমন খবর পেয়ে অভিযান চালায় ভুলতা ফাঁড়ির পুলিশ।
